NEEMKUNI TECH

বিশ্বব্যাপি ডিজিটাল মার্কেটিং করার জন্য ফেসবুক হচ্ছে বিশাল এক মাধ্যম, যা কিনা মার্কেটিং এর অন্যান্য যেই কোন মাধ্যম হতে অনেক বেশি কার্যকর। আমরা অনেকেই প্রতিনিয়ত মার্কেটিং করছি ফেসবুক এ কিন্তু আমাদের মধ্যে অনেকেই জানি না বুস্ট বা প্রমোট কি  কিংবা এদের মধ্যে পার্থক্য টা কোথায় ? আমাদের আজকের ব্লগ টিতে এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

শুরুতেই জেনে নেয়া যাক বুস্ট সম্পর্কে

বুস্ট করা হয় মূলত সেল বৃদ্ধির জন্য। বুস্ট হল একটা নির্দিষ্ট পোস্ট বা কন্টেন্ট যা ফেসবুক ব্যবহারকারীদের কাছে পৌঁছে দেওয়া, অর্থাৎ যারা ফেসবুক ব্যবহার করে তাদের নিউজফিডে বুস্টকৃত পোস্ট টি দেখা যাবে।বাজেট অনুযায়ী একটা নির্দিষ্ট সংখ্যক মানুষের কাছে পোস্ট বা কন্টেন্ট  টি পৌঁছাবে। বুস্ট এ আপনার পোস্ট টি ব্যবহারকারীদের নিউজফিডে দেখাবে প্রমোট মানে কি? এই প্রশ্নটা আমাদের অনেকেরই । প্রমোট হল আপনার ফেসবুক পেজ টা একটা নির্দিষ্ট সংখ্যক মানুষের কাছে পৌঁছাবে এবং ব্যবহারকারীদের নিউজফিডে আপনার হোম পেজ দেখাবে । 

চলুন আবার বুস্ট ও প্রমোটের ব্যসিক পার্থক্য গুলো কি সেটা জানি

বুস্ট শুধু মাত্র নির্দিষ্ট পোস্ট/ কন্টেন্ট(লিখা,ইমেজ, ভিডিও,অ্যানিমেশন) ফেসবুক ব্যবহারকারীদের কাছে পৌঁছাবে। আপনি যদি কোন প্রোডাক্ট সেল করতে চান, তাহলে সে প্রোডাক্ট এর পোস্ট টা বুস্ট করবেন যাতে নির্দিষ্ট সংখ্যক ব্যবহারকারী প্রোডাক্ট এর পোস্ট দেখতে পারে এবং প্রোডাক্ট টি কিনতে আগ্রহী হয়। বুস্ট মূলত সেল বৃদ্ধির জন্য করা হয় তবে অনেকেই তাদের প্রচারণার জন্য বুস্ট করে থাকেন। 

অপর দিকে প্রমোট হল আপনার হোম পেজ টা ব্যবহারকারীদের নিউজফিডে পৌঁছানো। ব্যবহারকারীর নিউজফিডে আপনার হোম পেজটি দেখাবে এবং লাইক এর অপশন থাকবে। প্রমোট করার অন্যতম কারণ হচ্ছে ফেসবুক পেজের  লাইক বাড়নো। 

কোনটা উত্তম  বুস্ট করা নাকি প্রমোট করা  

আমার মতে পেজ এ অর্গানিক ৪০০ থেকে ১০০০ লাইক হলেই প্রমোট করার আর দরকার নাই, শুধু বুস্ট করবেন। ধরুন আপনার পেজ এ ২০০০০ লাইক আছে, তারপরও আপনি যদি বুস্ট না করেন, তাহলে আপনার পোস্ট টি মানুষের কাছে পৌঁছাবে না। সামান্য অর্গানিক রিচ হতে পারে। ২০০০০ লাইক থাকলে হয়ত এর ৩% রিচ হবে।
আবার আরেকজনের পেজ এ ৩০০ লাইক আছে, সে যদি কন্টিনিউ তার নতুন পোস্ট গুলো বুস্ট করে, তাহলে তার রেগুলার একটা সেল আসবে, তার নতুন প্রোডাক্ট গুলো সে তার নির্দিষ্ট কাস্টমারকে দেখাতে পারছে। তাহলে এখন বুঝতেই পারছেন, কোনটা ভাল হবে। তাছাড়া বুস্ট করার আরেক টা ভাল সুবিধা আপনি পাবেন সেটা হল বুস্ট করলে আপনার পেজ এ কিছু লাইকও আসবে আর এই লাইক গুলো বেশিরভাগই অর্গানিক। 


আমাদের মধ্যে  অনেকেই মনে করেন যে  প্রমোট করলে পেজ বেশি পরিচিতি পায়, এটা ভুল কথা। আপনার প্রোডাক্ট কোয়ালিটি যদি ভাল হয়, আপনি এমনিতেই পরিচিতি পাবেন। তাছাড়া আপনি যদি বুস্টের মাধ্যমে রেগুলার আপনার প্রোডাক্ট গুলো কাস্টমারদের দেখান, একজন গ্রাহক যখন আপনার নতুন নতুন প্রোডাক্ট এর ছবি তার নিউজফিডে কয়দিন পরপর দেখবে, একদিন সে নিজ থেকেই পেজ এ ঢুকে দেখবে।

পোস্ট রিচ এইটা আবার কি?

রিচ মানে হল পৌঁছানো, এটা আমরা সবাই জানি। আপনি যখন টাকা দিয়ে আপনার পোস্ট বুস্ট করবেন তখন আপনার পোস্ট নির্দিষ্ট সংখ্যক ব্যবহারকারীদের কাছে পৌঁছাবে। এটাই হল রিচ।

ভাইয়া বেশিদিন বুস্ট করলে বেশি রিচ পাবো? 

রিচ টা আসলে দিনের সাথে সম্পর্কযুক্ত না, রিচ এর সম্পর্ক টাকার সাথে। ধরুন আপনি বুস্টের জন্য ৭ দিনে ৭ ডলার বাজেট করলেন, আরেকজন ১ দিনেই ৭ ডলার বাজেট করল, ২ জনের রিচ কিন্তু প্রায় সমানই হবে। আপনি সাতদিন করতেছেন বলে আপনার বেশি হবে না। আপনি ডেইলি বাজেট যত বাড়াবেন, রিচ তত বাড়বে।  তবে আমার মতে প্রাথমিক পর্যায় ৭ দিনে ৭ ডলার বাজেট করাটাই ভাল। 

এবার জেনে নেয়া যাক টার্গেট বুস্ট কি?

মনে করুন বাংলাদেশে ৫ কোটি ফেসবুক ব্যবহারকারী রয়েছে। এর মধ্যে ১৩ বছরের বাচ্চা কিংবা তার থেকে ছোট বয়সের বাচ্চা রয়েছে আবার ৬০ বছরের বৃদ্ধও রয়েছে। এদের মধ্যে রিকশাচালক, ছাত্র,সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তা আবার কোন কোম্পানির সিইও রয়েছে। এই ৫ কোটির মধ্যে আপনার পোস্ট যাবে ধরুন বাজেট অনুযায়ী ২৫০০০ মানুষের কাছে। সবাই কি আপনার প্রোডাক্ট কিনবে এদের মধ্যে সবাই কি আপনার কাস্টমার? 

একজন রিকশাচালক অথবা ১৩ বা তার নিচের বয়সের বাচ্চা নিশ্চই আপনার প্রোডাক্ট কিনবে না। তাহলে আপনার  পোস্টটি  রিকশাচালক বা ১৩ বছরের বাচ্চার কাছে পৌঁছিয়ে কোন লাভ হবে  নাকি লস হবে? অবশ্যই আপনার লস হবে, কারণ প্রত্যেকটা রিচের জন্য আপনাকে টাকা খরচ করতে হচ্ছে। আপনি নিশ্চই চান যেন আপনার পোস্ট টা এমন মানুষের কাছে পৌঁছায়, যাদের কিনার সামর্থ্য আছে এবং যাদের ওই প্রোডাক্ট টা আসলেই দরকার। আমি বলব আপনি ভাল মত মার্কেট রিসার্চ করুন তারপর আপনি আপনার টার্গেট বুস্ট করুন। 

কিভাবে টার্গেট কাস্টমারের কাছে পৌঁছাব?

এখন আপনার পোস্টটি ৫ কোটি মানুষের যে কোন কারও কাছে পৌঁছাতে পারে। এখন আপনি এই ৫ কোটি সংখ্যাকে যত ন্যারো করবেন, ততই নির্দিষ্ট হবে আপনার টার্গেট কাস্টমার। আপনি একটি পোস্ট বুস্ট করবেন, আপনি শুরুতে একটা এজ লিমিট দিন, যারা  আপনার কাস্টমার, তাদের বয়স কত হবে?  ধরুন, ১৫-৫০  বয়সের লিমিট দেওয়ার পর সংখ্যাটা ৩.৫ কোটি হয়ে গেল। 
এবার ধরুন, আপনার যারা কাস্টমার, তারা মেয়ে হবে। এবার জেন্ডার দিন, ফিমেল। তাহলে সংখ্যাটা হয়ে গেল ২.৫ কোটি । এবার ধরুন আপনি বেবি আইটেম সেল করেন, সুতরাং আপনি চিন্তি করলেন, যাদের বেবি আছে তাদের কাছে পোস্টটি পৌঁছাতে। এবার আপনি অডিয়েন্স দিলেন, যাদের ১-২ বছর/৫-৬ বছরের বেবি আছে।তাহলে ওই ২.৫ কোটির মধ্যে যাদের বেবি আছে, তাদের কাছেই আপনার পোস্ট পৌঁছাবে। অথবা আপনি গিফট আইটেম সেল করেন, সুতরাং আপনি এমনভাবে টার্গেট করতে পারেন যাদের ফ্রেন্ড এর আগামী ১ সপ্তাহে বা আগামী এক মাসে জন্মদিন আছে অথবা যাদের আগামী এক মাসে অ্যানিভার্সারী আছে। তাহলে ওই সংখ্যাটা চলে আসবে ১কোটিতে। এই ১ কোটি আপনার অডিয়েন্স, ধরেন এদের বেশিরভাগই আপনার কাস্টমার হওয়ার সম্ভাবনা আছে।আপনাকে আগে আপনার কাস্টমার চিনতে হবে। 

আপনার কাস্টমার কারা হবে, তাদের বিহ্যাবিওয়ার কেমন হবে, তারা কি খেতে পছন্দ করে, কেমন গান পছন্দ করে, কেমন মুভি পছন্দ করে, তারা কি ছাত্র নাকি জব হোল্ডার, নাকি ব্যবসায়ী, তারা কি সিঙ্গেল নাকি ইন অ্যা রিলেশন নাকি অ্যাঙ্গেজড, নাকি বিবাহিত নাকি ডিভোর্সি। এমন শতাধিক ইন্টারেস্ট দিয়ে আপনার টার্গেট অডিয়েন্স সেট করতে পারবেন।

মনে রাখবেন, রিচ বেশি মানেই ভাল বুস্ট না,যারা জীবনেও অনলাইন থেকে কিনবেনা, এমন ১৫০০০ জনের কাছে পৌঁছানোর চাইতে যারা কিনবে এমন ৫০ জনের কাছে পৌঁছানো বেটার। কারণটা নিশ্চই বুঝতে পেরেছেন।

ভাই আমার বাজেট বেশি হলেই কি বেশি সেল হবে? 

এই প্রশ্ন যারা করেছেন তাদের জন্য উত্তরটা হল না, সেল টা অনেকগুলো বিষয়ের উপর ডিপেন্ড করে। আপনার প্রোডাক্টটি কতটা ইউনিক? বাসার নিচের দোকানে যে জিনিসটা অ্যাভেইলেবল, সে জিনিসটা নিশ্চই ডেলিভারি চার্জ দিয়ে আপনার থেকে কিনবে না। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল, ইমেজ কোয়ালিটি। একটা জিনিস ভাবুন, একজন কাস্টমার কিন্তু প্রোডাক্ট ফিজিক্যালি দেখতেছেনা, শুধু আপনার ইমেজটা দেখেই কিনার সিদ্ধান্ত নিবে।আবার আপনার ইমেজটা এমন অ্যাট্রাকটিভ হতে হবে, যেন ব্যবহারকারী দ্রুত নিউজফিড স্ক্রল করার সময় তার চোখ আপনার পোস্ট এ আটকে যায় এবং সে স্ক্রলিং থামিয়ে আপনার ইমেজগুলো দেখতে বাধ্য হয়।

সুতরাং সেল বাড়ানোর জন্য আগে ইমেজ কোয়ালিটি টা ঠিক করা খুবই জরুরী। ইমেজ ভাল না হলে সেল ভাল না হবার সম্ভাবনাই বেশি। আরেকটা বিষয়, ইমেজের মধ্যে টেক্সট যত কম দিবেন, রিচ তত বেশি হবে।টেক্সট দিয়ে ইমেজকে জগাখিচুড়ি করে ফেলবেন না।

আরেকটা গুরুত্ত পুর্ণ বিষয়, ইমেজের মধ্যে কোন ব্র্যান্ড নাম বা কোন বডি পার্ট থাকলে ফেসবুক সে পোস্ট ডিলেট দিয়ে দিবে আইডি সহ পেজ ডিজেবল করে দিতে পারে।সুতরাং এমন কোন ইমেজ দেওয়া পোস্ট বুস্ট দিবেন না। ক্যাপশন অবশ্যই শর্ট দেওয়ার চেষ্টা করবেন, যত ছোট ক্যাপশন, তত ভাল রেজাল্ট পাবেন।

ভাই একজন তো আমাকে ১০$ এ ১০,০০০ লাইক দিচ্ছে আমি কি কিনবো? আমার উত্তর হল নকল লাইক কিনবেন না। 

১০ ডলারে ১০,০০০ লাইকের অনেক অফার দেখা যায় ফেসবুকে,এই ধরনের লাইক কিনলে আপনার পেজের লাভের থেকে ক্ষতি ই বেশি হবে।এখন অনেকেই বলতে পারেন কেমন ক্ষতি হবে ভাই এত অল্পতে এত লাইক, আপাত দৃষ্টিতে মনে হবে আপনার লাভই হচ্ছে কিন্তু একটু গভীরভাবে ভেবে দেখুন, যে সব লাইক কিনেছেন তারা তো আপনার পেজে ও যাবে না আর এঙ্গেজমেন্ট কম থাকবে কিন্তু পেজের লাইক বেশি। তো এই ধরনের লাইক না কিনাটাই ভাল যদি আপনি আপনার ব্যবসার দুরদর্শী চিন্তা করেন তা হলে এই সব লাইক কিনা থেকে বিরত থাকুন। 

সেল বাড়াতে আকর্ষণীয় প্রোডাক্ট ছবি ও কন্টেন্ট তৈরি করুন

ভালো রেজুলেশন,ভালো লাইটিং ব্যবহার করে ছবি তুলুন এর সাথে মনোযোগ দেন  ক্রিয়েটিভ কন্টেন্টের উপর। কমন মডেলের ছবি দেয় থেকে বিরত থাকুন। যদি পারেন তাহলে নিজে মডেল নিয়োগ দিয়ে ফটোগ্রাফি করুন আর যদি সেটা সম্ভব না হয় তাহলে আরো অনেক ক্রিয়েটিভ উপায় আছে প্রোডাক্ট এর ছবি তোলার সেগুলা ফলো করুন। 

নতুন আপডেটের পর কিছু ব্যপারে এখন খুবই সর্তক ফেইসবুক

  • এড কুপন বন্ধঃ ১লা অক্টোবর ২০২০ থেকে ফেসবুক ফ্রি এড কুপন প্রদান করা বন্ধ করে দিয়েছে। এই কুপন নিয়ে চলত রমরমা ব্যবসা। অনেক কম খরচে বুস্ট করা যেত।
  • এড অ্যাকাউন্ট ফ্লাগঃ ফেসবুকের এড পলিসি মেনে না চলার কারণে ফেসবুক এখন অনেক বেশি করে এড অ্যাকাউন্ট ফ্লাগ করে দিচ্ছে।
  • Unusual Activity: বিলিং ঠিকানা এবং অ্যাকাউন্ট ঠিকানার মধ্যে ভিন্নতা পেলেই ফেসবুক সেই এড অ্যাকাউন্ট সাময়িকভাবে বন্ধ করে দিচ্ছে। তবে ভেরিফাই করার পর তা একটিভ করে দেয়।
  • আইডি দিয়ে বুস্টে বাধাঃ ফেসবুক আইডি তে কোন সন্দেহভাজন কিছু পেলেই সেই আইডি দিয়ে বুস্ট করতে দিচ্ছে না। তবে ভেরিফাই করার পর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়। তবে এখন ফেক আইডি দিয়ে বুস্ট করা অনেক রিস্ক।
  • পেজের ওপর নিষেধাজ্ঞাঃ Unusual Activity এর কারণে যদি এড অ্যাকাউন্ট ফ্লাগ হয় কিংবা ফেসবুকের ষ্ট্যাণ্ডার্ড মেনে চলা না হয় সেই ক্ষেত্রে কিছু কিছু পেজে আর বুস্ট করতে দিচ্ছে না।
  • ফেক আইডি বাতিলঃ যারা ফেক আইডি ব্যবহার করছেন অথবা একই তথ্য দিয়ে একাধিক আইডি খুলেছেন তাদের আইডি বাতিল করে দেয়া হচ্ছে।
  • এড রিজেকশনঃ আগের চাইতে এড রিজেকশনের হার এখন অনেক বেশি। দুর্বল মানের কন্টেন্ট এবং ফেসবুকের এড পলিসি মেনে না চলার কারণে এড বেশি রিজেক্ট হচ্ছে।
  • ভিডিও ভিউ কমঃ এখন লাইভ ভিডিও তে রিচ এবং ভিউ অনেক কম পাওয়া যাচ্ছে। এটার কারণ আমার কাছে যেটা মনে হয় স্পামিং ইস্যু। অনেক পেজে পয়সা খরচ করে লাইভ ভিডিও অনেক বেশি পরিমাণে শেয়ার করা হয়, লাইক দেয়া হয়। ফেসবুকের সিস্টেম এখন এসব বুঝতে পারে এবং এটাকে স্পমিং হিসেবে দেখে। যার ফলে ঐ সব পেজের লাইভ ভিডিও ভিউ এবং রিচ এখন দিন দিন কমে যাচ্ছে।
  • রিচ কমঃ কন্টেন্ট যদি ভাল না হয়, পেজ অথরিটি যদি দুর্বল হয় এবং এডের অডিয়ান্স সেটিংস যদি সঠিকভাবে না হয় তা হলে সেসব পেজের এড বুস্ট করে ভাল রেজাল্ট পাওয়া যাচ্ছে না।
  • এড চালানের খরচ বৃদ্ধিঃ এখন এড থেকে ভাল রেজাল্ট পেতে গেলে ভালমানের কন্টেন্ট তৈরি করতে হবে। সেই সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে এডের বাজেট বাড়াতে হবে। তাই এডের খরচ এখন বেড়ে গেছে।
  • পেমেন্ট মেথডঃ বাংলাদেশ থেকে ইস্যু করা অনেক কার্ড ফেসবুক এড করতে চায় না।
  • বিলিং থেরাসহল্ডঃ একটা সময় শুরুতেই বিলিং লিমিট ছিল ২৫ ডলার। অনেকেই ফেসবুকের বিলের টাকা পরিশোধ করে না। তাই এটার লিমিট কমিয়ে ২ ডলার করেছে। আগে এই লিমিট টা জ্যামিতিক হারে বাড়লেও এখন সহজে বাড়ে না। 


Post a Comment

If you any Question, Please contact us.

Previous Post Next Post